Sunday 15 January 2017

৮টি রোগ নিরাময়ে ম্যাজিকের মত কাজ করে বেদানা

৮টি রোগ নিরাময়ে ম্যাজিকের মত কাজ করে বেদানা (ভিডিও সহ) 


বাতের ব্যথা কাবু করে ফেলেছে আপনাকে? বাড়ছে ব্লাড প্রেসার? আটকাতে চান ক্যানসার, বা হার্টের মারত্মক অসুখজানেন কি বেদানাই করতে পারে মুসকিল আসানবেদানার প্রতিটি দানায় রয়েছে ম্যাজিকখাদ্যগুণে ভরপুর বেদানার প্রতিটা দানা

গবেষণা বলেছে, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর বেদানারয়েছে প্রচুর ভিটামিন C আর ভিটামিন Kপটাশিয়ামে সম্বৃদ্ধ বেদানাফাইবার আর প্রোটিনের উত্স এই ফলঅ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সম্বৃদ্ধ বেদানা ফল ক্যানসার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করেগবেষণায় প্রমাণিত বেদানা ক্যানসারাস কোষগুলির বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করেপ্রস্টেট ক্যানসার প্রতিরোধে দারুন ভাবে কাজে দেয় বেদানাব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ন্ত্রণেও কাজে দেয় এই বেদানা

বেদানার রস হার্টের অসুখের সম্ভাবনা অনেকটাই কমিয়ে দেয়অ্যান্টিঅক্সিডান্টে ভরপুর বেদানার রস ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করেরক্তচাপ কমাতেও সম্পূর্ণ ভাবে কাজে দেয় বেদানাস্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে বেদানার রসঅ্যালঝাইমার্সের ক্ষেত্রে কাজে দেয় এই ফলব্যথা কমাতেও বেদানার জুড়ি নেইগাঁটের ব্যথা থেকে বাতের যন্ত্রণা কমাতে পারে বেদানাইব্যাকটিরিয়া ও ফাঙ্গাল ইনফেকশন কমাতে সাহায্য করেত্বক উজ্জ্বল করতেও বেদানা দারুন কাজে দেয়

                                                                          সংগৃহীত

অনলাইনের সকল সমাধান ঃ  Click Here

Monday 7 November 2016

হার্ট অ্যাটাকের আগেই সংকেত দেবে হৃদপিণ্ড: জানেন কীভাবে? জেনে নিন, নিজেকে বাঁচাতে পারবেন Prior to the heart flag of a heart assault: How would you know? Observe, you can spare yourself



হার্ট অ্যাটাকের আগেই সংকেত দেবে হৃদপিণ্ড: জানেন কীভাবে? জেনে নিন, নিজেকে বাঁচাতে পারবেন
Prior to the heart flag of a heart assault: How would you know? Observe, you can spare yourself

বিশ্বজুড়ে যেভাবে দূষণের মাত্রা বেড়ে চলছে তাতে আট থেকে আশি বছরের সকলের মধ্যেই দেখা দিচ্ছে শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা। যৌবনে প্রবেশ করার আগেই অনেকের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা দেখা যায়। কিন্তু গোবেষণা বলছে, হার্ট অ্যাটাক আসার আগে থেকেই আপনার শরীরকে ক্রমাগত সিগন্যাল দেয় হৃদপিণ্ড। জানেন কীভাবে?

এই ৬টি বিষয়ই আপনাকে বলে দেবে আপনার হার্ট অ্যাটাক আসতে চলেছে-

১) দুর্বলতা-হার্টের সমস্যার জন্য ধমনীতে রক্তের প্রবাহ কমে যায়। আর তার ফলেই কমতে থাকে শরীরে জোর। দুর্বলা অনুভব করবেন আপনি।

২) ঝিমনি- প্রতি মুহূর্তে অদ্ভূত ভাবে একটি ঝিমুনি অনুভব হবে । সেই সঙ্গে রক্তের প্রবাহ কমে যাওয়ার ফলে শরীরে একটা শীতল ভাবও অনুভূত হবে হার্ট অ্যাটাক আসার আগেই।

৩) বুকে ব্যাথা-হার্ট অ্যাটাক আসার প্রায় এক মাস আগে থেকেই বুকে ব্যথা অনুভূত হতে শুরু করবে। শুধু তাই নয়, বুকে থেকে ব্যথা শরীরের অন্য অংশেও ছড়িয়ে পড়বে ক্রমাগত। বিশেষ করে পীঠ, হাত ও কাঁধে ছড়িয়ে বড়বে ব্যথা।

৪) ঠাণ্ডা লাগার প্রবণতা-হার্ট অ্যাটাক আসার পূর্বে কিছুদিন আগে থেকেই শরীরে ঠাণ্ডা লাগার একটা প্রবণতা বৃদ্ধি পাই। ফলে আগে থেকেই সাবধান হয়ে যাওয়াই ভালো।

৫) ক্লান্তি-একটু কাজ বা হাটাহাটি করলেই শরীরের মধ্যে ক্লান্তি অনুভব করা। সেই সঙ্গে হাপ ধরে যাওয়া। এমন সমস্যা দেখা দিলেই সঙ্গে সঙ্গেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। হতে পারে আপনার হার্ট দুর্বল। যে কোনও মুহূর্তে অ্যাটাক আসতে পারে।

৬) নিশ্বাসের সমস্যা- হার্টের পক্ষ থেকে এটি একটি নির্দেশ যে তা অত্যন্ত দুর্বল। ছোটো বড় যে কোনও কাজ করলেই নিশ্বাসে সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর তা হলেই সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
                                      
                                                                                                                                         সংগৃহীত



The contamination is on the ascent around the globe and is found in each of the eight of the eighty-year-old respiratory issues. Numerous adolescent come into the pattern can be found in a heart assault. Be that as it may, examine say, from a heart assault before your body gives you flags the heart consistently. How would you know?

These 6 things will instruct you to go to your heart assault

1) Shortcoming: Diminished blood stream in the supply routes for heart issues. The diminishing is a consequence of stretch in the body. Feeble you feel.

2) Hailing each minute will feel an abnormal way: As a consequence of the reduction in blood stream to the body felt icy before a heart assault.

3) Mid-section torment: Heart assault about a month prior to the begin of mid-section torment. Not just that, it will spread to different parts of the body from the mid-section torment always. Specifically, stands, arm and shoulder torment spread.

4) The pattern chilly a couple days back from a heart assault before the body was cool an inclination to increment. Better off as a consequence of having been cautioned ahead of time.

5)Walking exhaustion a little work or basically to feel weariness in the body. Going over the hapa. At the point when such issues emerge, counsel a specialist instantly. Perhaps your heart is frail. The assault could come at any minute.

6) This is a mandate from breathing issue heart that it is excessively frail. On the off chance that anything shy of breath that can be an issue. What's more, on the off chance that you counsel with a specialist.

                                                                                                                                 Collected

Thursday 3 November 2016

রাজশাহী বিশ্বের নির্মল বাতাসের শহরঃ দ্য গার্ডিয়ান যুক্তরাজ্য (ভিডিও সহ ) Rajshahi city in the world with pure air: The Guardian UK ( With Video)




রাজশাহী বিশ্বের নির্মল বাতাসের শহরঃ দ্য গার্ডিয়ান যুক্তরাজ্য  (ভিডিও সহ )
Rajshahi city in the world with pure air: The Guardian UK ( With Video)

 
 
যুক্তরাজ্যের দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকায় এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বাতাসে ভাসমান মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর কণা (পিএম ১০) দ্রুত কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে বিশ্বে এগিয়ে রয়েছে রাজশাহী শহর। জাতিসংঘের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডাব্লিউএইচও) তথ্য-উপাত্তের ওপর ভিত্তি করে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, রাজশাহীর বাতাসে ভাসমান ক্ষুদ্র ধূলিকণা পিএম (১০ মাইক্রোমিটার) প্রতি ঘনমিটার বাতাসে ছিল ১৯৫ মাইক্রোগ্রাম। এটা প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ কমে চলতি বছর দাঁড়ায় ৬৩ দশমিক ৯ মাইক্রোগ্রামে। দুই বছর আগেও এ শহরে ক্ষুদ্র ধূলিকণার পরিমান প্রতি ঘনমিটার বাতাসে ছিল ৭০ মাইক্রোগ্রাম। এটি প্রায় এখন অর্ধেক হয়ে দাঁড়ায় ৩৭ মাইক্রোগ্রামে।

স্বাস্থ্যকর,পরিচ্ছন্ন ও বসবাস উপযোগী শহর হিসেবে ইতিমধ্যে দেশের সব শহরের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে রাজশাহী। আর বিশ্বের এ সাফল্য কিভাবে সম্ভব হলো এর কারণ জানতে জনকণ্ঠর অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে আরও চমকপ্রদ তথ্য। মূলত সাবেক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনে নগর উন্নয়নে দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা ও জিরো সয়েল প্রকল্প গ্রহণের কারণেই এ সাফল্য। রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন সূত্র জানায়, কয়েক বছর আগে শহরের রাস্তা ও ফুটপাথ বাদে অবশিষ্ট ফাঁকা জায়গা ঢেকে দিতে জিরো সয়েল প্রকল্প বাস্তবায়ন করে রাসিক। ফলে সবুজে ঢেকে যায় গ্রীনসিটি খ্যাত রাজশাহী নগরী। এরই মধ্যে সবুজ হয়েছে শহরের প্রায় ১০ কিলোমিটার রাস্তার সড়ক বিভাজক ও সড়ক দ্বীপ। রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী আশরাফুল হক জানান, ওই প্রকল্পের আওতায় পুরো নগরীর সড়ক বিভাজক আসে সবুজায়নের আওতায়। ইতিমধ্যে নগররের বেশিরভাগ অংশের সড়ক সুবজায়ন ও সৌন্দর্য্য বর্ধনের আওতায় এসেছে। তিনি বলেন, নগরীর প্রধান সড়ক বিভাজক ও সড়ক দ্বীপে ৩৫০টি পামগাছ লাগানো হয়েছে। ২০ ফুট অন্তর লাগানো হয়েছে এসব গাছ। এর ভেতর লাগানো হয়েছে রঙ্গন, কাঠ করবি, চেরি ও এ্যালামুন্ডা। সব নিচে লাগানো হয়েছে সবুজ হেজ। এরপর কাঠ ও বাঁশের আদলে তৈরি করা হয়েছে কনক্রিটের বেড়া। সব মিলিয়ে এখন দৃষ্টিনন্দন হয়ে উঠেছে পুরো নগরী। পুরো বিষয়টি দেখভাল করছে প্রায় অর্ধশত শ্রমিক। নগরীর সবুজ ধরে রাখতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন কর্মীরা। জিরো সয়েল প্রকল্প প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পরিবেশ সুরক্ষা ও জলবায়ুর পরিবর্তনজনিত প্রভাব ঠেকাতে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে রাসিক। এর ফলে বাতাসে ভাসমান মানবদেহের জন্য ক্ষুদ্র ধুলিকণা মুক্ত হয়েছে নগরী। এর পাশাপাশি পুরো নগরীর সৌন্দর্য্যও বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশ্বের আধুনিক বিভিন্ন শহর ভ্রমণের অভিজ্ঞতা থেকে তারা এ প্রকল্প গ্রহণ করেছিলেন। এ নিয়ে কথা হয়, রাসিকের দায়িত্বপ্রাপ্ত মেয়র নিযাম উল আযীমের সঙ্গে। তিনি বলেন, রাজশাহী নগরীকে আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করে যাচ্ছে রাসিক। জলবায়ুর পরিবর্তনজনিত প্রভাব মোকাবেলায় তারা সবুজায়নে সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছেন। এরই অংশ হিসেবে বাস্তবায়ন হচ্ছে জিরো সয়েল প্রকল্প। এর আওতায় পর্যায়ক্রমে পুরো নগরী সবুজে ঢেকে ফেলা হবে বলে জানান তিনি। তিনি আরও জানান, রাজশাহী নগরীকে পরিচ্ছন্ন করতে জিরোসয়েল প্রকল্পটি ছিল সাবেক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। তার পরিকল্পাতেই রাজশাহী নগরী হয়ে উঠেছে এখন বিশে^র পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যকর নগরীর অন্যতম শহর। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বায়োলজিক্যাল সায়েন্সেসের পরিচালক বিশিষ্ট উদ্ভিদবিজ্ঞানী অধ্যাপক এম. মনজুর হোসেন বলেন, রাজশাহীতে বর্তমানে ব্যাটারিচালিত অটোরিক্সা চলাচলের কারণে ডিজেলচালিত যানবাহন ব্যবহৃত হচ্ছে না।

রাজশাহীর বাতাসে ক্ষতিকারণ ভাসমান কণা কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ এটি। তিনি আরও বলেন, রাজশাহী নগরের পদ্মা নদীর পরিত্যক্ত পাড়ে বর্তমানে পরিকল্পিত পার্ক গড়ে তোলা হয়েছে। প্রায় পাঁচ কিলোমিটার টাইলস দিয়ে হাঁটার পথ তৈরি করে দেয়া হয়েছে। এটি এখন পদ্মার নির্মল বাতাসের একটি উৎস। এসব জায়গা থেকে আর ধুলোবালি ওড়ে না। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের পরিচালক সুলতান উল ইসলাম বলেন, রাজশাহী নগরের চারদিকে যে সবুজ বেস্টনি গড়ে তোলা হয়েছে, পাশে পদ্মা নদীর চর ও সারা শহর সবুজ ঘাস ও কাশবনে ছেয়ে গেছে। কোথাও ফসলও হচ্ছে। এ কারণে আগে যে পরিমাণ ধূলিঝড় দেখা যেত, এখন আর দেখা যায় না। এদিকে গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বের যে ১০টি শহরে গত দুই বছরে বাতাসে ভাসমান ক্ষুদ্র ধূলিকণা কমেছে, এর মধ্যে রাজশাহীতে সবচেয়ে বেশি কমার হার। ইটভাঁটির চিমনির উচ্চতা বাড়িয়ে দেয়া, বনায়ন, রাস্তার পাশের ফুটপাথ কংক্রিট দিয়ে ঘিরে দেয়া, ব্যাটারিচালিত অটোরিক্সার ব্যবহার এর অন্যতম।          
                                                                                                                                        -সংগৃহীত





    Britain's The Guardian newspaper said in a report on the human body floating in the air for harmful particles (PM 10) are ahead of the rapid reduction in Rajshahi city. The UN World Health Organization (WHO) data based on the report was released.    According to the report, Rajshahi floating in the air tiny dust PM (10 micrometers) per cubic meter of air was 195 micro-grams. It's almost two-thirds of this year, up 63 percent decline micro-gram 9. Two years ago, a small town on the amount of dust in the air was 70 micro-grams per cubic meter. It is now half became 37 micro-gram.

    Healthy, clean and habitable city is already ahead of the country all over the country. How is it possible to know the cause of the success of the investigation comes out Janakantha more remarkable. The long-term plan to improve the city's former mayor AHM Khairuzzaman litane Soil Project Zero to take and why success. Rajshahi City Corporation sources, with the exception of a few years ago, the city's roads and pavements to cover the remaining space on the implementation of the project Zero Rasikh soil. As a result, it is covered with green grinasiti known in Rajshahi city. In the meantime, the city has about 10 kilometers of road green road and the road dividing the island. RCC Chief Engineer Ashraful Haque, the project roads dividing the city comes under green. Most parts of the road and the beauty of nagararera subajayana already come under expansion. He said the city's main roads and the road dividing the island were planted 350 palm. These trees have been planted in the hearts of 0 feet.Has been fitted into the color of the wood in the mood, cherry and eyalamunda. Green hedge has been planted all down.

   The model is made of wood and bamboo concrete fence. In all, the city has become so attractive. Almost half of workers are taking care of the whole thing. City staff continue to make every effort to hold the green. Soil Project Zero, he said, to prevent the effects of climate change and environmental protection Rasikh is implementing the project. As a result, the air is free of dust floating in a small town in the human body. Besides the beauty of the city has increased. Trips to various cities of the modern world from the experience they had in the project. This is talking about, niyama-ul-Azeem with the mayor in charge of the RCC. He said, Rajshahi city is working to build a modern and environmentally friendly city Rasikh. They sow the highest priority is to deal with the effects of climate change. Project Zero is being implemented as part of the soil. Gradually, the whole city will be covered under the green, he said. He will clean the city of Rajshahi AHM Khairuzzaman Liton jirosayela project was a long-term plan for the former mayor. Now in her twenties parikalpatei Rajshahi City has become one of the city ^ s clean and healthy city. Director of the Institute of Biological Sciences, University Distinguished Professor M. botanist. Manzoor Hussain, in all diesel vehicles due to the battery-rickshaw traffic is not being used.
   It is the leading cause of loss of particles floating in the air ksatikarana district. He left bank of the river Padma in Rajshahi city has planned to build the park. Five-kilometer walking path around the tiles have been made. It is now the river is a source of fresh air. And the dust does not fly to these places. Sultan-ul-Islam, said the director of the ecology department of Rajshahi University, Rajshahi green bestani that has been set up around the city, next to the river Padma char, and the whole city was covered with green grass and kasabane. Nowhere is the harvest. Therefore, to the extent that Duststorm seen before, can not be seen anymore. The Guardian report that 10 cities in the world of small dust particles floating in the air has decreased in the last two years, the city's highest rate of reduction. Itabhamtira to increase the height of chimneys, forestry, encircled by a concrete sidewalk to sidewalk, one of the battery using the auto-rickshaw.
                                                                                                                                      


                                                                                                                                                  -Collected





Tuesday 25 October 2016

স্ট্রোক রুগীর প্রথমিক চিকিৎসা 

জনসচেতনতাই এগিয়ে আসুন এবং শেয়ার করে অন্য কে জানার সুযোগ করে দিন

    স্ট্রোকে আক্রান্ত বাক্তির রক্তচাপ বেড়ে যায়, মস্তিষ্কে রক্তক্ষরন হয় ও মস্তিষ্ক কোষ ধীরে ধীরে প্রসারিত হয়। এসময় একজন মানুষের জরুরী ভিত্তিতে ফার্স্ট এইড এবং বিশ্রামের প্রয়োজন হয়।
    যদি দেখেন কারো স্ট্রোক হচ্ছে তাহলে রোগীকে বাঁচানোর জন্য আপনাকে জরুরীভিত্তিতে নিম্নলিখিত পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে-
১। রগিকে সরানো যাবে না কারন মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ বিস্ফোরিত হতে পারে, পিচকারি সুই অথবা  সেলাই সুই কয়েক সেকেন্ডের জন্য আগুনের শিখার উপরে গরম করে নেবেন জীবাণুমুক্ত করার জন্য।
২। তারপর রোগীর হাতের ১০ আঙ্গুলের ডগার নরম অংশে ছোট ক্ষত বা বিদ্ধ করতে এটি ব্যবহার করুন। এমনভাবে করুন যাতে প্রতিটি আঙুল থেকে রক্তপাত হয়, কোন অভিজ্ঞতা বা পূর্ববর্তী জ্ঞানের প্রয়োজন নেই। কেবলমাত্র নিশ্চিত করুন যে আঙ্গুল থেকে যথেষ্ট পরিমাণে রক্তপাত হচ্ছে কি না। এবার ১০ আঙ্গুলের রক্তপাত চলাকালীন, কয়েক মিনিটের জন্য অপেক্ষা করুন দেখবেন ধীরে ধীরে রোগী সুস্থ হয়ে উঠছে।
৩। লক্ষ্য করুন রোগীর মুখ বিকৃত হসসে কিনা, যদি হই তাহলে দুই কান এমন ভাবে মাসাজে করুন যেন কান লাল হয়ে যায়।
৪।  তারপর প্রতিটি কান থেকে দুইফোঁটা রক্ত পড়ার জন্য প্রতিটি কানের নরম অংশে সুচ ফুটান। কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন দেখবেন মুখ আর বিকৃত হবে না। 
৫।  কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে রোগীর অবস্থা একটু স্বাভাবিক হলে যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি হাসপাতালে ভর্তি করান।
জীবন বাঁচাতে রক্তক্ষয়ের এই পদ্ধতি চীনে প্রথাগতভাবে চিকিৎসার অংশ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। এই পদ্ধতির ব্যবহারিক প্রয়োগ, ১০০% কার্যকরী হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে।
                                                                                                            
                                                                                                                                                                                                                                                                      সংগৃহীত



Monday 24 October 2016

মাত্র ১৬ টাকা দিয়ে জাত্রা আজকের আকিজ গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতার

     
                                                 
 ১৯২৯ সালে খুলনার ফুলতলা থানার মধ্যডাঙ্গা গ্রামে জন্ম নেন শেখ আকিজ উদ্দীন। কঠিন দারিদ্র্যের মধ্যে শৈশব কেটেছে ।  মাত্র ১৩ বছর বয়সে গলায় ঝুড়ি ঝুলিয়ে কমলালেবুর ফেরিওয়ালা হিসেবে ব্যবসা শুরু মাত্র ১৬ টাকা পুঁজি নিয়ে। অতপর ১৯৫২ সালে ব্যবসার মধ্য দিয়ে ব্যবসার গতি-প্রকৃতি একেঙ্রেক জাদুর মতো বদলে যেতে থাকে।  
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুনঃ 

Akij Group-মাত্র ১৬ টাকা দিয়ে জাত্রা আজকের আকিজ গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতার
https://www.youtube.com/watch?v=3U6lrSRr07Y

মাত্র ১৬ টাকা দিয়ে জাত্রা আজকের আকিজ গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতার

     
                                                 
 ১৯২৯ সালে খুলনার ফুলতলা থানার মধ্যডাঙ্গা গ্রামে জন্ম নেন শেখ আকিজ উদ্দীন। কঠিন দারিদ্র্যের মধ্যে শৈশব কেটেছে ।  মাত্র ১৩ বছর বয়সে গলায় ঝুড়ি ঝুলিয়ে কমলালেবুর ফেরিওয়ালা হিসেবে ব্যবসা শুরু মাত্র ১৬ টাকা পুঁজি নিয়ে। অতপর ১৯৫২ সালে ব্যবসার মধ্য দিয়ে ব্যবসার গতি-প্রকৃতি একেঙ্রেক জাদুর মতো বদলে যেতে থাকে।  
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুনঃ 

Akij Group-মাত্র ১৬ টাকা দিয়ে জাত্রা আজকের আকিজ গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতার
https://www.youtube.com/watch?v=3U6lrSRr07Y